১. প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয় নির্দিষ্ট পোষাক ও ব্যাজ পরে আসা বাধ্যতামূলক।
২. প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের বেলা ১০.৩৫ মি. পূর্বে বিদ্যালয়ে আসতে হবে ও ১০.৪০ মিনিটে প্রার্থনায় হাজির থাকতে হবে। কোনও অবস্থাতেই ছুটি না নিয়ে বিদ্যালয়ের বাইরে যাওয়া যাবে না। ছাত্র-ছাত্রীদের ছুটি নিতে হবে শ্রেণি শিক্ষকের কাছ থেকে।
৩. প্রতিদিন বেলা ১০.৫০ মিনিট থেকে ৪.৩০ মিনিট পর্যন্ত পঠন-পাঠন চলবে (শনিবার ১.৩০ মিনিট পর্যন্ত)।
৪. বিদ্যালয়ের অফিস সংক্রান্ত কোন কাজ থাকলে প্রতি ছাত্র-ছাত্রীকে অবশ্যই বিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট পোষাক ও ব্যাজ পড়ে আসতে হবে।
৫. বিদ্যালয়ের প্রাত্যহিক পঠন-পাঠনে প্রতি ছাত্র-ছাত্রীকে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং কমপক্ষে ৭০ শতাংশ দিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে হবে।
৬. নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্প খাতা জমা দিতে হবে।
৭. নবম ও একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীরা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে নির্দিষ্ট সময়ে নিজ দায়িত্বে রেজিষ্ট্রেশন ও চেকলিস্টে সই করবে।
৮. পরীক্ষার হলে কোন ছাত্র-ছাত্রীর কাছে থেকে নকল ধরা পড়লে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে উক্ত বিষয়ে পরীক্ষা দিতে দেওয়া যাবে না। পরের দিন অভিভাবক সঙ্গে নিয়ে এসে বিদ্যালয় অফিসে এসে দেখা করলে তবেই পরের বিষয়ে পরীক্ষা দিতে দেওয়া যাবে।
৯. বিদ্যালয়ের গেট বন্ধ থাকায় প্রতি ছাত্র-ছাত্রীকে (নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি) অতি অবশ্যই প্রয়োজনে নিজস্ব টিফিন ও জলের বোতল সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।
১০. পালনীয় দিনগুলিতে বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকা আবশ্যিক। এছাড়া বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে উৎসাহিত হতে হবে।
১১. সব অবস্থাতেই বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা মেনে চলা বাধ্যতামূলক।
১২. বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ, আঙ্গিনা পরিষ্কার, বৃক্ষরোপণ ও ফুলবাগান তৈরী ইত্যাদি কাজে অংশ নিতে হবে। কোন শ্রেণিতে অকৃতকার্য হলে এবং সেই শ্রেণিতে পড়তে ইচ্ছুক হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে বিদ্যালয়ের যাবতীয় সেশনাল চার্জ পরিশোধ করে খাতায় নাম তুলতে হবে এবং তারপরই উক্ত ছাত্র-ছাত্রী শ্রেণিকক্ষে পঠন-পাঠনে অংশ নিতে পারবে।