—— Since ——
বিদ্যালয়ে অবশ্য পালনীয় নিয়মবলী ও জ্ঞাতব্য বিষয়: -
১. প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে সকাল ১০-৩০ মিনিটের মধ্যে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে হবে ও ১০-৪০ মিনিটে প্রার্থনা সভায় ( জাতীয় সঙ্গীত) যোগদান করতে হবে।
২. প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে বিদ্যালয় নির্ধারিত পোষাক পরে আসতে হবে অন্যথায় শ্রেনীতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
৩. ছাত্র রা নীল প্যান্ট ও সাদা জামা , পঞ্চম হইতে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীরা নীল গাউন ও সাদা ফ্রক এবং নবম হইতে দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্রীরা নীল পাড় সাদা শাড়ী ও নীল ব্লাউজ পরে আসবে।
৪. অসুস্থ অবস্থায় কোন ছাত্র বা ছাত্রী বিদ্যালয়ে উপস্থিত হলে অভিভাবক দ্বায়ী থাকবে। প্রাথমিক চিকিৎসা ছাড়া বিদ্যালয় কোন চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করবে না।
৫. পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে বিদ্যলয় কর্মদিবসের ৭০ শতাংশ দিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। অন্যথায় বিদ্যালয়ের পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না।
৬. বিদ্যালয় চলাকালীন কোন ছাত্র বা ছাত্রী ছুটি চাইলে অভিভাবকের চিঠি নিয়ে আসতে হবে। শ্রেনীতে উপস্থিত কোন ছাত্র বা ছাত্রীকে আকষ্মিক কোন দুর্ঘটনা ছাড়া কোন অবস্থাতেই ছুটি দেওয়া হবে না।
৭. বিদ্যালয়ের কোন পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করলে সংশ্লিষ্ট ছাত্র বা ছাত্রীর সমস্ত পরীক্ষা বাতিল বলে বিবেচিত হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবকের কোন অনুরোধ গ্রাহ্য হবে না। এক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত।
৮. বিদ্যালয়ের আহুত সভায় অভিভাবকের উপস্থিতি আবশ্যিক।
৯. বিদ্যালয় চলাকালীন প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর বিদ্যালয়ের সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় রাখা অবশ্য পালনীয় কর্তব্য। কোন ছাত্র বা ছাত্রী বিদ্যলয়ের মর্যাদাহানিকর কোন কাজ বা অশোভন আচরন বা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে বিদ্যালয় কতৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট ছাত্র বা ছাত্রীর বিরুদ্ধে যথোপযোক্ত ব্যবস্থা নিবে।
১০. একদিনের বেশি কোন ছাত্র বা ছাত্রী বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকলে তাকে অবশ্যই কারন সহ অভিভাবকের চিঠি আনতে হবে।
১১. প্রত্যেক ছাত্র ও ছাত্রীকে প্রত্যেকটি সামেটিভ ও ফর্মেটিভ মুল্যায়নে উপস্থিত থাকতে হবে। পরিবর্তে কোন সুযোগ দেওয়া হবে না।
১২. কন্যাশ্রী , যুবশ্রী , ঐক্যশ্রী ও অনান্য সরকারি প্রকল্পের জন্য জন্ম সার্টিফিকেট ও ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট নং অবশ্যই জমা দিতে হবে।
১৩. বিদ্যালয় চত্বরে ছাত্রছাত্রীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ।